সূত্র থেকে জানা যায়, ফিরতি হজ ফ্লাইট পরিচালনার জন্য গত ৭ আগস্ট যাওয়ার শর্তে ভিসা দেওয়া হয় ওই কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। কিন্তু তারা নির্ধারিত তারিখে না যেয়ে রোববার (১১ আগস্ট) বিমানের একটি ফ্লাইটে জেদ্দা পৌঁছান।কিন্তু ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তাদের সৌদি আরবে প্রবেশ করতে না দিয়ে আটক করে। কারণ তাদের সকলের ভিসায় উল্লেখ ছিলো- ‘হজ্ব পরবর্তী কার্যক্রম পরিচালনা করতে যারা যাবেন তাদের অবশ্যই ৭ আগস্টের মধ্যে সৌদিতে প্রবেশ করতে হবে। কিন্তু এই বাধ্যবাধকতা উপেক্ষা করে বিমানের কর্মকর্তারা ৫ দিন পর জেদ্দায় যান। ফলে তাদের ঢুকতে দেয়নি সেদেশের ইমিগ্রশন কর্তৃপক্ষ।
নির্ধারিত তারিখে না যাওয়ায় সেটিকে অবৈধ বলে ওই ৭১ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দেশে ফিরিয়ে আনার কথা বলে সৌদি কর্তৃপক্ষ। সোমবারের মধ্যে তাদেরকে ফেরত না আনলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ারও আলটিমেটাম দিয়েছে সৌদি কর্তৃপক্ষ।
এর আগেও বিমানের অব্যবস্থাপনার কারণে একাধিকবার এমন ঘটনা ঘটেছে। এবারও একই ঘটনার পুরাবৃত্তি হলো।
অভিযোগ রয়েছে, হাজীদের ফিরতি ফ্লাইটের কাজে যতজন সৌদিতে পাঠানোর কথা তার চেয়ে অতিরিক্ত লোক পাঠাচ্ছে বিমান কর্তৃপক্ষ। এবং সেখানে তারা গিয়ে চোরাচালানে জড়িয়ে পড়ে। সেখানে বিমানের স্টেশনের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তাদের যোগসাজশে স্বর্ণ চোরাচালানসহ বিভিন্ন অপরাধ কর্মকাণ্ড চালায় তারা।